"ওয়ান সিটি" পূর্বাচল "গোল্ডস্যান্ডস্ গ্রুপের" একটি অন্যতম অঙ্গ সংগঠন। পূর্বাচল উপশহরের ঠিক পূর্ব দিকে ২১ ও ৩০ নং সেক্টরের সাথে এবং শীতলক্ষা নদীর কল ঘেঁষেই ওয়ান সিটি অবস্থিত। গ্রাহকদের স্বপ্নের জমি স্বপ্নের ঠিকানা ও সকল নাগরিক সুবিধা নিখুঁতভাবে নিশ্চিত করছে "ওয়ান সিটি" বর্তমান সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে বদলে যাচ্ছে "ওয়ান সিটি"। প্রকল্পটি সম্পূর্ন বন্যামুক্ত ও প্রাকৃতিকভাবে উঁচু এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় আবাসিক, বাণিজ্যিক, এবং প্রতিষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য দিন দিন এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। "ওয়ান সিটির" দক্ষ টিমের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে আমাদের প্রকল্প এলাকা।
সীমাহীন সম্ভাবনার বুকে, এক শহর গুনগুন করে গড়ে উঠছে - "এক শহর"। এ এক স্বপ্নের নগর, যেখানে জ্ঞান, হাসি আর প্রকৃতির কোলায়চুম্বনের তাপিস তৈরি হয়েছে, আর চঞ্চল রাস্তা ও নিরিব সবুজ প্রান্তরে সে তাপিস মজবুত হয়েছে। এখানে, ছেলে-মেয়েরা হাসি আর লাফঝাম্পের সাথে উঁচু পাহাড়ের মতো খেলার মাঠে চড়ে বেড়ায়, তাদের উচ্ছ্বাসের প্রতিচ্ছবি দেখা যায় স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের গমগম শ্রেণিকক্ষে। উর্বর মনের মাটিতে জ্ঞানের বীজ গজিয়ে ওঠে, উৎসাহী শিক্ষকদের নিবেদিত প্রচেষ্টায় ও আবিষ্কারের নিঃশব্দ গুনগুনে পুষ্ট হয়ে। এক শহরের কোলাহলে স্বাস্থ্য তার নিজের আশ্রয় খুঁজে পায়। আধুনিক হাসপাতালগুলি যত্নের স্থির ছন্দে স্পন্দিত হয়, তাদের দরজা সবার জন্যে খোলা। প্রশান্ত ক্লিনিকে আরামের ফিসফিস আর নিরাময়কারী হাতের স্পর্শ একাকার হয়ে যায়। এই শহরে, অবসরও রঙিন আলপনা এঁকে দেয়। হাসি ছেঁয়ে যায় কনভেনশন সেন্টারে, যেখানে অভিজ্ঞতার রঙে রঙিন হয়ে সবার মন মিলে যায়। বিশাল পার্কগুলিতে পাতার ফিসফিসের সাথে মিশে যায় ছেলেমেয়েদের খেলার আনন্দধ্বনি, আর নিরিব পথ চলে যায় সবুজের কোলাহলে।
রাজধানী ঢাকা, কোটি মানুষের স্বপ্নের শহর। কিন্তু জনসংখ্যার ভারে ঢাকা শহর যেন নুয়েঁ পড়ছে, কোটি মানুষের ভীড়, নিয়মিত যানজট, অপরিকল্পিত সুয়ারেজ ব্যাবস্থা, বাতাস ভারি করা সীসা যেন ভোরের কোমলতাকে ছিন্ন কর - ক্রমশঃ ধাবমান যন্ত্রদানবের মত। এমন এক ঢাকাতেই আমরা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে নিয়ে বসবাস করছি। নিরিবিলি, নির্ঝঞ্জাট, প্রকৃতির অপরুপ শোভায় বাসযোগ্য নির্মল, নিস্কন্টক একখন্ড জমি-মানুষের সুপ্ত বাসনা। সকলেরই একান্ত স্বপ্ন ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর ও নিশ্চিত ঠিকানা। যার বাস্তবায়ন “পূর্বাচল আমিন সিটি”ঢাকার পাাশেই একবিংশ শতাব্দীর আধুনিক ও পরিকল্পিত উপশহর গড়ে উঠেছে সরকারী ভাবে। যেখানে আছে আধুনিক নগর জীবনের সকল সুযোগ সুবিধা, যেমন- স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মন্দির, আধুনিক শপিং কমপ্লেক্স, বিনোদন পার্ক, স্থায়ী বানিজ্য মেলায় কর্যক্রম, স্থায়ী আধুনিক ক্রিকেট ষ্টেডিয়াম, দক্ষিন এশিয়ার সর্ব বৃহৎ ১৪২ তলা আইকনিক টাওয়ার, লেকের উপর পাচঁ তারকা হোটেল সহ আরো অনেক কিছু। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস এই এলাকাতেই প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। যোগাযোগ ব্যবস্থ্যা সহজতর করতে ৩.১ কি.মি. দীর্ঘ বহুমুখী উড়াল সেতু সম্পুর্ণ রুপে চালু হয়েছে। আর এ পূর্বাচল উপশহরের ঠিক পূর্ব-উত্তর দিকে ২১নং সেক্টরের সাথে ও শীতালক্ষা নদীর কোল ঘেঘে প্রাকৃতিক ভাবে উঁচু জমিতে গড়ে উঠেছে “পূর্বাচল আমিন সিটি” যাহা হযরত শাহাজালাল আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দর থেকে মাত্র ১০ কি.মি. এবং পূর্বাচল উপশহরের সীমানা সংলগ্ন বটে। যেখানে নিশ্চিত হবে আপনার ও আপনার ভবিষৎ প্রজন্মের নতুন ঠিকানা। পূর্বাচল আমিন সিটি ক্রেতা ও শুভানুধ্যায়ীদের চাহিদা ও সাধ্যের সাথে সংগতি রেখে ভবিস্যতে এমন আধুনিক আবাসিক প্রকল্প গড়ে তোলা হচ্ছে যা বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে বলে আমরা আশা করি। তাই প্রকল্পটি পরিদর্শনের জন্য সবান্ধবে আপনাকে সবিনয়ে সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।