গোল্ড সিটি মাওয়া

"গোল্ড সিটি মাওয়া" প্রকল্পটি বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত ঢাকা মহানগরীর একটি প্রিমিয়ার প্ল্যানের অংশ। "গোল্ড সিটি মাওয়া" রাজধানী ঢাকার বর্ধিত অংশ অর্থাৎ, বৃহত্তর ঢাকা মহানগরীর সাথে সরাসরি সংযুক্তে উন্নীত একটি প্রকল্প। রাজধানীর যানজট ও কোলাহল মুক্ত পরিবেশে, ঢাকার ব্যাস্ততম কমার্শিয়াল এরিয়া মতিঝিলের অদূরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ঠিক পাশেই সম্পূর্ণ বন্যামুক্ত ও প্রাকৃতিকভাবে উঁচু জমিতে, রাজউক ঝিলমিল প্রকল্পের সন্নিকটেই এবং শ্রীনগর বাস স্ট্যান্ডের পাশেই বাস্তবায়িত আমাদের "গোল্ড সিটি মাওয়া"। এই প্রকল্পটি আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের সাথে যৌথভাবে পরিচালিত একটি সুবিশাল পরিকল্পিত নগরী। এই প্রকল্পটি আবাসিক, বাণিজ্যিক, নান্দনিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক ভবন নির্মাণে একটি সকল সুবিধা সম্বলিত পরিকল্পিত নগর, যেখানে সকল নাগরিক সুবিধার এক অমায়িক সংমিশ্রণ অন্তর্ভুক্ত করেছে। প্রকল্পের নির্ধারিত আবাসিক অংশে ...

বিস্তারিত গুগোল ম্যাপ ব্রুশিয়ার

গোল্ড সিটি মাওয়াতে প্লট বরাদ্দ নেয়াই সঠিক সিদ্ধান্ত, কারণ

new
ইকো ফ্রেন্ডলি লে-আউট প্লান, রাজউকের গাইড লাইন অনুযায়ী তৈরি ।
new
প্রকল্পটিতে রয়েছে সঠিক অবকাঠামো যুক্ত বহুমুখী যাতায়াত ব্যবস্থা।
new
দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার যোগাযোগ, বানিজ্য ও পর্যটন সহ অনেক ক্ষেত্রের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে।
new
পদ্মা সেতুর জন্য ঢাকা বিভাগের ৬ জেলা সহ দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার কানেক্টিভিটির ফলে জমির দাম বাড়ছে বহুগুণে।
new
সরকারের বহুমুখী উন্নয়ন পরিকল্পনা গড়ে উঠছে, উন্নত দেশের আদলে স্মার্ট স্যাটেলাইট শহর।
new
জমি সম্পূর্ণ নির্ভেজাল ও নিষ্কণ্টক, যেখানে কোন সরকারী বা খাস জমি নেই।

প্লট বরাদ্দের নিয়মাবলী

  • প্লট মূল্য, বুকিং মানি ও ডাউন পেমেন্ট কোম্পানীর নির্ধারিত মূল্য তালিকা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
  • প্লট খালি থাকা সাপেক্ষে গ্রাহক তার পছন্দ অনুযায়ী প্লট বুকিং দিতে পারবেন।
  • সকল পেমেন্ট কোম্পানীর নামে চেক/ক্যাশ/ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার/বিকাশ/নগদ এর মাধ্যমে পরিশোধ যোগ্য। কোম্পানীর নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরন করে গ্রাহকের এবং নমিনীর দুই কপি ছবি ও জন্মনিবন্ধন সনদ/পাসপোর্ট/ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিয়ে প্লট বুকিং করা যাবে।
  • বুকিং এর পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে ডাউন পেমেন্ট বাবদ ৩০% টাকা জমা দিতে হবে (কিস্তির ক্ষেত্রে)।
  • ডাউন পেমেন্ট প্রদানের পর প্রত্যেক প্লট গ্রহীতার ননজুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি সম্পাদিত হবে। আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে প্রতি বরাদ্দ ও প্লট পছন্দের সুযোগ দেয়া হবে।
  • প্লট রেজিষ্ট্রেশনের জন্য দলিলের ষ্ট্যাম্প ডিউটি, রেজিষ্ট্রেশন ফি, ভ্যাট, ডকুমেন্টেশন চার্জ ও তদসংক্রান্ত অন্যান্য খরচাদি ক্রেতা বহন করবে ।
  • সম্পূর্ন মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে ক্রয়কৃত প্লটি বা জমি তৎক্ষনাত সাফ কবলা রেজিস্ট্রি করে দেয়া হবে।
  • প্রকল্পের পানি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, মেইন লাইন ইত্যাদি কোম্পানী নিজ উদ্দ্যোগে স্থাপন করবে । প্রত্যেক ক্রেতা মেইন লাইন হতে স্ব-স্ব প্লটে উপরোক্ত সংযোগ সমূহ নিজ খরচে স্থাপন করবেন |
  • প্লট হস্তান্তরের পূর্বে বাজার মূল্য অনুযায়ী প্রত্যেক গ্রাহককে ইউটিলিটি (পানি, বিদ্যুৎ গ্যাস ইত্যাদি) টাকা প্রদান করতে হবে।
  • প্লটের সমুদয় অর্থ পরিশোধ সাপেক্ষে কোম্পানী কর্তৃক উন্নয়ন শেষে প্লটের সীমানা নির্ধারন পূর্বক এটি হস্তান্তর করা হবে।

ভিডিও গ্যালারী